AI Plane Crash: আমদাবাদে এয়ার ইন্ডিয়া দুর্ঘটনার রিপোর্ট সামনে আসতেই বোয়িংয়ের বিমানে ফুয়েল সুইচ নিয়ে নির্দেশিকা DGCA-র
Published on Jul 15, 2025 07:51 am IST
ভারতীয় বিমান সংস্থাগুলি প্রায় ১৫০টি বোয়িং ৭৩৭ এবং ৭৮৭ বিমান পরিচালনা করে। এয়ার ইন্ডিয়ার রয়েছে ৩৩টি বোয়িং ৭৮৭। ২১ জুলাইয়ের মধ্যে এই সবকটি বিমানে ফুয়েল সুইচ লকিং মেকানিজম পরীক্ষা করার জন্য উড়ান সংস্থাগুলিকে নির্দেশ দিয়েছে ডিজিসিএ।
1 / 7
Published on Jul 15, 2025 07:51 am IST
সম্প্রতি প্রকাশিত এয়ারক্রাফট অ্যাক্সিডেন্ট ইনভেস্টিগেশন ব্যুরোর (এএআইবি) প্রাথমিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জ্বালানি নিয়ন্ত্রণের সুইচগুলো 'কাট অফ' অবস্থানে পাওয়া গিয়েছিল দুর্ঘটনার সময়। এই আবহে ডিরেক্টরেট জেনারেল অফ সিভিল অ্যাভিয়েশনের (ডিজিসিএ) অ্যাডভাইজরিতে বলা হয়েছে, সমস্ত এয়ার অপারেটরদের ২১ জুলাইয়ের মধ্যে এসএআইবি নম্বর এনএম-১৮-৩৩ এর অধীনে প্রয়োজনীয় পরিদর্শন শেষ করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
2 / 7
Published on Jul 15, 2025 07:51 am IST
উল্লেখ্য, ১১ জুলাই মধ্যরাতের পরপরই এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট ১৭১-এর দুর্ঘটনার প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে এয়ারক্রাফট অ্যাক্সিডেন্ট ইনভেস্টিগেশন ব্যুরো। রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, বিমানটি আকাশে ওড়ার পরই একজন পাইলট বুঝতে পেরেছিলেন যে টেকঅফের সময় উভয় ইঞ্জিনের জ্বালানি প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়।
3 / 7
Published on Jul 15, 2025 07:51 am IST
উল্লেখ্য, ভারতীয় বিমান সংস্থাগুলি প্রায় ১৫০টি বোয়িং ৭৩৭ এবং ৭৮৭ বিমান পরিচালনা করে। এয়ার ইন্ডিয়ার রয়েছে ৩৩টি বোয়িং ৭৮৭। বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনারটিতে আছে হানিওয়েল ৪টিএল৮৩৭-৩ডি মডেলের ফুয়েল সুইচ। এএআইবির প্রতিবেদনে ২০১৮ সালের মার্কিন ফেডারেল এভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এফএএ) বুলেটিনের উদ্ধৃতি দিয়ে বোয়িং ৭৮৭ সহ বোয়িং বিমানগুলিতে জ্বালানি নিয়ন্ত্রণ সুইচ লকিং প্রক্রিয়াগুলির সম্ভাব্য সমস্যা সম্পর্কে সতর্ক করা হয়েছিল। এরপরই সোমবার ডিজিসিএ এই আদেশটি দিল ফুয়েল সুইচ নিয়ে।
4 / 7
Published on Jul 15, 2025 07:51 am IST
বোয়িং ৭৮৭ বিমানটির প্রতিটি ইঞ্জিনের জন্য একটি করে ফুয়েল সুইচ রয়েছে। সুইচগুলি ককপিটের মাঝামাঝি জায়গায় থাকা কনসোলের থ্রোটল হ্যান্ডেলগুলির নীচে থাকে। ফ্লাইটের গুরুত্বপূর্ণ পর্যায়ে সেখানেই হাত থাকে পাইলটদের। এদিকে একটি করে ব্র্যাকেট উভয় সুইচকেই রক্ষা করে। ভুল করে সেই সুইচে হাত দেওয়া অসম্ভব। এই সুইচে জ্বালানি সরবরাহ বন্ধ করতে পাইলটকে সেই সুইচ উপরের দিকে টানতে হবে।
5 / 7
Published on Jul 15, 2025 07:51 am IST
১৫ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনটিতে আমদাবাদ বিমান দুর্ঘটনার চূড়ান্ত মুহুর্তের আনুষ্ঠানিক বিবরণ দেওয়া হয়েছে প্রথমবারের মতো। একই সাথে সেই বিমানে দুটো ইঞ্জিনেরই বন্ধ হওয়ার কারণ সম্পর্কে নতুন প্রশ্ন উত্থাপন করেছে এই প্রতিবেদন। রিপোর্টে বলা হয়েছে, শেষ মুহূর্তে ককপিটে এক পাইলট অপরজনকে জিজ্ঞেস করেন, কেন ইঞ্জিনে জ্বালানি প্রবাহ বন্ধ করা হয়েছে। তাতে অপর পাইলট জ্বালানি সরবরাহ করার কথা অস্বীকার করেন।
6 / 7
Published on Jul 15, 2025 07:51 am IST
তদন্তের প্রাথমিক অনুসন্ধানে বলা হয়েছে, আমদাবাদে দুর্ঘটনার সময় ৭৮৭ ড্রিমলাইনারের জরুরি ব্যবস্থা সক্রিয় ছিল। এটি ব়্যাম এয়ার টারবাইন নামে পরিচিত। ড্রিমলাইনারের ম্যানুয়াল অনুযায়ী, উভয় ইঞ্জিন বিকল হয়ে গেলে বা তিনটি হাইড্রোলিক সিস্টেমের চাপ কম থাকলে বিমানের জরুরি ব্যবস্থা স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হতে পারে। এদিকে বিমানের ফ্ল্যাপ সঠিক '৫ ডিগ্রি' অবস্থানে ছিল। এদিকে ল্যান্ডিং গিয়ার (বিমানের চাকা) 'ডাউন' ছিল। তবে বিমানে পাখির ধাক্কা খাওয়ার কোনও চিহ্ন পাওয় যায়নি।
7 / 7
Published on Jul 15, 2025 07:51 am IST
E-Paper

