কিশোরীদের 'যৌনদাসী' করে রাখত, যখন খুশি ধর্ষণ করত, দোষীসাব্যস্ত অনেক 'পাকিস্তানি'
Published on Jun 14, 2025 11:56 am IST
ইংল্যান্ডে পাকিস্তানি বংশোদ্ভূতদের ভয়াবহ অত্যাচারের ঘটনা আগেই সামনে এসেছিল। কিশোরীদের যৌনদাসী হিসেবে রেখে তাদের ধর্ষণ করত। এবার সেই একাধিক পাকিস্তানি বংশোদ্ভূতকে দোষীসাব্যস্ত করল আদালত। তাদের সাজার মেয়াদ ঘোষণা করা হবে।
1 / 5
Published on Jun 14, 2025 11:56 am IST
দুই কিশোরীকে 'যৌনদাসী' করে রেখে বছরের পর বছর ধরে ধর্ষণের দায়ে পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত একাধিক ব্যক্তিকে দোষীসাব্যস্ত করল ইংল্যান্ডের আদালত। যে সাতজনকে দোষীসাব্যস্ত করা হয়েছে, তাদের মধ্যে একজন পলাতক। বাকিরা জেলেই আছে। আদালত জানিয়েছে, পরবর্তীতে তাদের শাস্তির মেয়াদ ঘোষণা করা হবে। আর সেই শাস্তির মেয়াদটা দীর্ঘ হবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিচারক। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে এক্স @emmanuelomenejo)
2 / 5
Published on Jun 14, 2025 11:56 am IST
বৃহত্তর ম্যাঞ্চেস্টারে রচডেলে সেই যৌন হেনস্থার ঘটনা ঘটেছিল। ২০০১ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত দুই কিশোরীকে অসংখ্যবার ধর্ষণ করা হয়েছিল। তাঁরা (বর্তমানে যুবতী) জানিয়েছেন, ১৩ বছর থেকেই তাঁদের 'যৌনদাসী' বা 'সেক্স স্লেভ' তৈরি করা হয়েছিল। পুরুষরা যখন চাইত, যেখানে চাইত, সেখানে তাঁদের ধর্ষণ করত। 'নোংরা জায়গায় একইদিনে তাঁদের একাধিক পুরুষ' ধর্ষণ করত বলেও জানিয়েছেন যুবতীরা। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)
3 / 5
Published on Jun 14, 2025 11:56 am IST
এক যুবতী জানিয়েছেন, ২০০-র বেশি পুরুষের যৌন লালসার শিকার হয়েছিলেন। অপর এক যুবতী জানিয়েছেন, তাঁকে যৌনকর্মী হিসেবে চিহ্নিত করা হত। আদালতে জানানো হয়েছে, দুই কিশোরীকে নির্মমভাবে অত্যাচার করা হত। শহরের বাজারে কাজ করা লোকজন বা ট্যাক্সিচালকদের থাকতে দেওয়া হত তাঁদের। আইনজীবী জানিয়েছেন, গাড়ি, পার্কিং লট, গলি বা পুরনো গুদামঘরের মধ্যে তাঁদের ধর্ষণ করা হত। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএফপি)
4 / 5
Published on Jun 14, 2025 11:56 am IST
ওই চক্রের মধ্যে মহম্মদ জাহিদ (৬৪), মুস্তাক আহমেদ (৬৭) এবং কাসির বশির (৫০) স্থানীয় বাজারে স্টল দিত। তারা সকলেই পাকিস্তানি-বংশোদ্ভূত। তিনজনের বাবা জাহিদ আবার কিশোরীদের বিনামূল্যে অন্তর্বাস দিত। নিয়মিত ধর্ষণের 'উপহার' হিসেবে কিশোরীদের টাকা, মদ, খাবার দিত জাহিদ। তাছাড়াও মহম্মদ শেহজাদ (৪৪), নাহিম আক্রম (৪৮) এবং নিসার হুসেনকেও (৪১) দোষীসাব্যস্ত করা হয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএফপি)
5 / 5
Published on Jun 14, 2025 11:56 am IST
E-Paper

